পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ - পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

আপনি কি পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ জানতে চান? মেয়েদের পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ রয়েছে। যা পিরিয়ড হওয়ার আগে মুহূর্তে প্রকাশ পায়। পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ গুলো দেখে আমাদের বুঝতে হবে যে পিরিয়ড হবে। আজকের এই আর্টিকেলে উক্ত বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ গুলো জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়গুলো জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ - পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ - প্রথম পিরিয়ডের লক্ষণ

প্রতিটি মেয়ের ঋতু চক্র হয়ে থাকে। সাধারণত এটি মেয়েদের প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রাকৃতিক ভাবেই হয়ে থাকে। সাধারণত মেয়েরা যখন বয়সন্ধিকালে উপনীত হয় তখন থেকে তাদের প্রথম পিরিয়ডের লক্ষণ প্রকাশ পায়। পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ রয়েছে। প্রতিটি মেয়ের প্রথম পিরিয়ডের লক্ষণগুলো জানা উচিত।

আরো পড়ুনঃ টিউমার ভালো করার ৯ টি উপায়

পিরিয়ড শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগে থেকে নারীদের দেহে ইস্ট্রোজেন হরমোনের অনুপাত এর তারতম দেখা যায়, যার ফলে শরীরে পানির পরিমাণ বেড়ে যায়। এ সময় পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়।

১। তলপেট, পিঠ, কোমর, উরু এবং শরীরের জয়েন্ট গুলো ব্যথা হওয়া।

২। মুখে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্রণ বের হওয়া।

৩। মেয়েদের স্তনে ব্যথা হওয়া।

৪। পেটে সমস্যা দেখা দেওয়া।

৫। ক্ষুধা লাগার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।

৬। হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি পাওয়া।

৭। সঠিকভাবে ঘুম না হওয়া।

৮। বমি বমি ভাব মনে হওয়া।

সাধারণত ১০-১৬ বছর বয়সে প্রথম পিরিয়ড হয়ে থাকে। সাধারণত মেয়েদের শারীরিক গঠনভেদে এবং বয়সের তারতম্য অনুযায়ী মাসিক হয়ে থাকে। শারীরিক গঠন শরীরের ফ্যাট ও শরীরের মোটা ওজনের রেশিও এর অনুপাতের উপর নির্ভর করে। প্রথম পিরিয়ড ৩-৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। এর মধ্যে প্রথম দুই দিন রক্ত প্রবাহ একটু বেশি হয়। অনেকের ক্ষেত্রে প্রথম দিকে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।

পিরিয়ডের সময় অনেকেই ভয় পেয়ে যায়। এই সময় অবশ্যই অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে। যখন কিশোরীর দেহ বেড়ে ওঠে, স্তনের অংশ বৃদ্ধি পেতে থাকে সাধারণত এগুলোই প্রথম পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ।

পিরিয়ডের প্রথম দিকে রক্তের ফ্লো খুব বেশি হবে এমনটা নয়। তবে কখনো কখনো রক্তের প্রবাহ বেশি হয়ে থাকে আবার কখনো কখনো কম হয়ে থাকে। প্রথম পিরিয়ডের আগে পেট ব্যথা সহ পেটের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

মাসিক হওয়ার পূর্বে যেমন কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় ঠিক তেমন পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ রয়েছে। অনিয়মিত মাসিক তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ বা মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণে আপনার কিছু শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ এগুলো নিজে উল্লেখ করা হলো।

  • মাথা ব্যথা হওয়া।
  • দুধের স্তনে স্রাব।
  • মুখের অতিরিক্ত চুল
  • মুখে ব্রণ বের হওয়া।
  • পেটে ব্যথা ও পিঠে ব্যথা হওয়া।
  • দৃষ্টি পরিবর্তন হওয়া।
  • চুল পড়া।
  • একটানা তিনটির বেশি মাসিক চক্র অনুপস্থিত।
  • জমাট বাধা ভারি রক্তপাত।

যদি কোন মহিলার ওপরের লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় তাহলে বুঝতে হবে এগুলো তার পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ। তার পিরিয়ড খুব তাড়াতাড়ি বন্ধ হতে চলেছে। সাধারণত পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার পূর্বে এই লক্ষণ গুলোই প্রকাশ পেয়ে থাকে।

অন্তঃসত্তা হওয়ার লক্ষণ

বিয়ের পর প্রতিটি নারীর শারীরিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। নতুন অবস্থায় অনেক নারীরা এ সম্পর্কে বুঝতে পারে না যার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কোন মেয়ে যদি অন্তঃসত্ত্ব হয় তাহলে অন্তঃসত্তা হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায়। অন্তঃসত্তা হওয়ার লক্ষণ গুলো দেখে আমরা খুব সহজেই অন্তঃসত্তা হয়েছে কিনা তা বুঝতে পারবো।

  • মাথা ঘোরা
  • বমি বমি ভাব
  • রক্তপাত না হওয়া
  • অনিয়মিত পিরিয়ড
  • স্তনের পরিবর্তন
  • ঘন ঘন প্রসাবের বেগ
  • পেট ফুলে যাওয়া
  • মন খারাপ থাকা
  • খাবারের প্রতি অনীহা

মাথা ঘোরা - প্রাচীন কাল থেকে অন্তঃসত্ত্ব হওয়ার লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মাথা ঘোরা। নারীরা গর্ভবতী হওয়ার পর সকালে ঘুম থেকে উঠলে প্রচন্ড দুর্বল এবং মাথা ঘোরা লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। তাই অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ হল মাথা ঘোরা।

বমি বমি ভাব - প্রাচীনকালে যে লক্ষণগুলো দেখে অন্তঃসত্তা হয়েছে বোঝা যেত তার মধ্যে অন্যতম হলো বমি বমি ভাব। কোন মহিলার যদি মাথা ঘোরা এবং বমি বমি ভাব একসাথে প্রকাশ পায় তাহলে বুঝতে হবে যে অন্তঃসত্তা হয়েছে।

বেশি রক্তপাত না হওয়া - অনেক নারীর ক্ষেত্রে দেখা যায় পিরিয়ডের সময় খুব সামান্য পরিমাণে রক্তপাত হয়ে থাকে। পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তপাত না হওয়া অন্তঃসত্ত্ব হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

আরো পড়ুনঃ সকালে ব্যায়াম করার ১০টি উপকারিতা - সকালে ব্যায়াম করার দশটি নিয়ম

অনিয়মিত পিরিয়ড - আমরা জানি যে প্রতিটি নারীর একটি মাসের নির্দিষ্ট সময়ে পিরিয়ড হয়ে থাকে। যদি কোন মহিলার উক্ত সময়ের মধ্যে পিরিয়ড না হয় তাহলে বুঝতে হবে যে এটি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

স্তনের পরিবর্তন - অন্তঃসত্ত্ব হওয়ার আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হল স্তনের আকার পরিবর্তন হওয়া। কোন মহিলা যদি গর্ভধারণ করে তাহলে তার স্তনের আকার পরিবর্তন হয়ে যাবে।

ঘনঘন প্রসাবের বেগ - সাধারণত কোন মেয়ে যখন গর্ভধারণ করে তখন তার হরমোনের পরিবর্তন হয়ে থাকে। রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে বারবার প্রসাবের বেগ বৃদ্ধি পায়। তাই ঘন ঘন প্রসাবের বেগ হওয়া অন্তঃসত্তা হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

পেট ফুলে যাওয়া - হরমোনগত পরিবর্তনের কারণে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সময় মায়েদের পেট ফুলে যায়। যদি আগের তুলনায় পেট ফুলে থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি অন্তঃসত্ত্ব হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

মন খারাপ থাকা - গর্ভাবস্থায়ী নারীদের শারীরিক বিভিন্ন রকমের পরিবর্তন হয়ে থাকে। যার কারণে তাদের মন মেজাজ সবসময় খারাপ থাকে। সাধারণত মেজাজ যদি খারাপ থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

খাবারে অনীহা দেখা দেওয়া - অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার অন্যতম আরো একটি লক্ষণ হল খাবারের প্রতি অনীহা দেখা দেওয়া। যদি কোন খাদ্যদ্রব্য গন্ধ লাগে এবং মাঝেমধ্যে বমি চলে আসে তাহলে বুঝতে হবে এটি অন্তঃসত্ত্ব হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

পিরিয়ড মিস হলে কি করনীয়

আমরা ইতিমধ্যেই পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জেনেছি। অনেক সময় আমাদের পিরিয়ড মিস হয়ে যায় এর অন্যতম একটি কারণ হলো গর্ভধারণ। পিরিয়ড মিস হলে কি করনীয় অবশ্যই সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। পিরিয়ড মিস হলে কি করনীয় তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

পিরিয়ড মিসের বেশ কিছু কারণ রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো অতিরিক্ত পরিমাণে স্ট্রেস। যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে মানসিক চাপের মধ্যে থাকে তাহলে অনেক সময় পিরিয়ড মিস হয়ে যেতে পারে। কারণ অত্যাধিক মানসিক চাপে থাকলে শরীরে কর্টিসল হরমোন তৈরি হয় যার কারণে পিরিয়ড মিশ হয়ে থাকে।

অনেক সময় গর্ভধারণ করার কারণে পিরিয়ড মিশ হয়ে থাকে। যদি কখনো পিরিয়ড দেরিতে হয় এবং অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায় তাহলে পিরিয়ড মিশর অন্যতম কারণ হলো গর্ভধারণ হওয়া। এ সময় আমরা গর্ভধারণ টেস্ট করতে পারি। কারণ নিশ্চিত হতে হবে পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ কি।

যদি অতিরিক্ত পরিমাণে দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকে তাহলে আমাদেরকে দুশ্চিন্তা করা কমাতে হবে কারণ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা হল পিরিয়ড হওয়ার অন্যতম একটি প্রধান কারণ। পিরিয়ড মিস হওয়ার দিন কয়েক পরে পরীক্ষা করুন। বেশি তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করলে ভুল রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আপনার পিরিয়ড যদি অনিয়মিত হয় বা প্রতি মাসেই একটু পিছিয়ে পিছিয়ে যায়।

পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ

আপনি কি পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান। আমরা ইতিমধ্যেই উক্ত দুইটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। তবু আপনাদের সুবিধার্থে পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

পিরিয়ডের লক্ষণঃ

১। মাথা ব্যথা হওয়া।

২। মুখের অতিরিক্ত চুল

৩। দৃষ্টি পরিবর্তন হওয়া।

৪। চুল পড়া।

৫। মুখে ব্রণ বের হওয়া।

৬। দুধের স্তনে স্রাব।

৭। তিনটির বেশি মাসিক চক্র অনুপস্থিত।

৮। পেটে ব্যথা ও পিঠে ব্যথা হওয়া।

৯। জমাট বাধা ভারি রক্তপাত।

গর্ভাবস্থার লক্ষণঃ

১। অনিয়মিত পিরিয়ড

২। মাথা ঘোরা

৩। বমি বমি ভাব

৪। পেট ফুলে যাওয়া

৫। মন খারাপ থাকা

৬। স্তনের পরিবর্তন

৭। রক্তপাত না হওয়া

৮। খাবারের প্রতি অনীহা

৯। ঘন ঘন প্রসাবের বেগ

পিরিয়ড হওয়ার উপায়

অনেক সময় আমাদের পিরিয়ড অনিয়মিত হয়ে থাকে। পিরিয়ড অনিয়মিত হওয়ার কারণে আমাদের শারীরিক বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা যায়। আমরা যদি পিরিয়ড হওয়ার উপায় সম্পর্কে জেনে রাখতে পারি তাহলে খুব সহজেই পিরিয়ড হওয়ার উপায় গুলো অবলম্বন করে তা আনতে পারব।

  • দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে
  • পেঁপে খেতে হবে
  • আদা দিয়ে চা খেতে হবে
  • গরম পানির সেক দিতে হবে
  • ভিটামিন সি ব্যবহার

দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে - অনিয়মিত মাসিক হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো অতিরিক্ত পরিমাণে দুশ্চিন্তা করা। কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে দুশ্চিন্তা করে তাহলে তার শরীরে একটি হরমোন তৈরি হয় যার কারণে অনিয়মিত মাসিক হয়ে থাকে। পিরিয়ড হওয়ার অন্যতম উপায় হল দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে না।

পেঁপে খেতে হবে - পেঁপের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। এর মধ্যে বেশিরভাগ রয়েছে ভিটামিন যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। অনিয়মিত মাসিকের নিয়মিত করতে পেঁপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আদা দিয়ে চা খেতে হবে - যদি পিরিয়ড সময়ের মধ্যে না হয়ে থাকে এবং আপনার শরীরে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা যায় তাহলে আপনি নিয়মিত আদা চা খেতে পারেন। নিয়মিত যদি দুই কাপ আদা চা খাওয়া যায় তাহলে অনিয়মিত মাসিক নিয়মিত হয়ে যাবে।

আরো পড়ুনঃ ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় - ১০ টি ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায়

গরম পানির সেক দিতে হবে - এটি খুবই সাধারণ এবং সহজ একটি উপায় যার সাহায্যে আপনি খুব সহজেই অনিয়মিত মাসিকের নিয়মিত করতে পারবেন। একটি বোতলে অথবা কোন প্লাস্টিকের ব্যাগে গরম পানি নিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সেঁক দিতে হবে এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করলে আপনার মাসিক নিয়মিত হয়ে যাবে।

ভিটামিন সি ব্যবহার - আমাদেরকে খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি জাতীয় খাবার রাখতে হবে। পিরিয়ড যদি দেরিতে হয় এতে যদি ভিটামিন সি জাতীয় খাবার রাখা হয় তাহলে পিরিয়ড নিয়মিত করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। তাই নিজের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি জাতীয় খাবার রাখুন।

আমাদের শেষ কথাঃ পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ - পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

প্রিয় পাঠক গন আজকের এই আর্টিকেলে পিরিয়ড হওয়ার উপায়, পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ, পিরিয়ড মিস হলে কি করনীয়? অন্তঃসত্তা হওয়ার লক্ষণ, পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ, প্রথম পিরিয়ডের লক্ষণ, পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি উত্তর বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url